কামাল উদ্দিন।
ঘাট ছিলো পোড়াদহে
মাঝি দড়ির পাড়া,
পারের পয়সা না থাকলে
করতো কেরা বেড়া।।
তার পরেতে মহিষা বান
স্কুল মাঠের পাশে,
পেরির হাটে যাবার বেলায়
ধরতো বেজায় কোষে।।
পাঁচ কানিয়ার খেয়াটা
একটু খানি নদী,
পার হতে হয়নি কষ্ট
গামছা থাকতো যদি।।
তরণী হাটের খেয়াটায়
দিতাম মোরা ফাঁকি,
ক্যা বারে,, টেকা চাও ক্যা
জোড় গাছা তে থাকি।।
সোঁনা মিয়ার ঘাটটা
ছিলো এলো মেলো,
ছোট একটা ডিঙ্গী খানি
চলেনা ভালো এই বুঝি ডুবলো।।
বাঙ্গালী নদীর খেয়াটা
বিশাল বড় ভাই,
এত বড় খেয়া ঘাট
পূর্ব বগুড়ায় নাই।।
ভেলা বাড়ির খেয়া ঘাট
একই নদীর বুকে,
রঞ্জন পরীর ঘাট বলে
আছে সবার মুখে মুখে।।
ছাইহাটার টেপুর ঘাট
তোমরা দেখছো কি,
পারের পয়সা না দিলে
দিত ঘার পাকি।।
ফরুঙ্গা পাড়ার ঘাট টা ভাই
অনেক জামেলা,
উত্তরেতে সোনা তোলা
দঃক্ষিনে কাজলা।।
ধামা চামার খেয়াঘাটে
দিল বাঁশের পুল,
ছাত্র ছাত্রী হোচট খেত
হারা তো বই খাতা রুল।।
2 Comments
kobita khub valo
ReplyDeletedarun
ReplyDelete